Posts

ডেলিভারি বয় কে বাইক উপহার গ্রাহকের।। মানবতার পৃথিবী।। বাইক কিনে দিলেন গ্রাহক।

Image
বলা হয় ঈশ্বর মানুষকে অকৃত্রিম ভালোবাসার পাঠ শেখানোর জন্যই এই পৃথিবীর সৃষ্টি করেছেন। এই কথার সত্যতা আবার প্রমান করলো হায়দ্রাবাদ এলাকার এক বাসিন্দা।   গোটা বিশ্ব জুড়ে করোনা মহামারীর প্রকোপের ফলে  মানুষকে অনলাইন পরিষেবার ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠতে হয়েছে। শপিং কেন্দ্র করেই হোক কি খাবার দেওয়ার কেন্দ্র করে। তাই ঘরে বসে অনেক পরিষেবায় মানুষ অনলাইন থেকে নিতে চায়। এমনই হায়দ্রাবাদের এক ব্যক্তি খাবার অর্ডার করেছিলেন অনলাইন সংস্থার মাধ্যমে। হায়দ্রাবাদের কিং কোটি এলাকার বাসিন্দা আকিল আহমেদ সেই অর্ডার পৌঁছে দেওয়ার জন্য মাত্র কুড়ি মিনিটের মধ্যে 9 কিলোমিটার রাস্তা  অতিক্রম করে সঠিক সময়ে গ্রাহকের বাড়িতে পৌঁছে যান। উনি সাইকেল সাইকেল চালিয়ে এসে ডেলিভারি করেন। অনলাইন কর্মীর কর্মনিষ্ঠতা দেখে গ্রাহক সেই আকিল আহমেদের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেন। এবং তার জন্য সাহায্যের আবেদন করেন। কিছু সময়ের মধ্যে ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে জোগাড় করে ফেলেন 70 হাজার টাকা। এখানে সেই টাকায় আকিল কে কিনে দেন একটি নতুন বাইক। আকস্মিক  গ্রাহকের থেকে এমন উপহার পেয়ে আখিল হয়ে যায় হতভম্ব।  এই ঘটনার সত্যতা আরো...

উপযুক্ত জবাব দিলেন কৃষক।।

Image
 ঘটনাটি ঘটেছে কর্ণাটকের তুমাকুরুতে। চিক্কাসংন্দ্র হোবলির কৃষক কেম্পেগৌড়া আর.এল পেশায় সুপারি চাষী। সাদামাটা পোশাকে গাড়ির শোরুমে যান, নিজের পছন্দের গাড়ি দরদাম করলে সেলসম্যান তাকে অবজ্ঞা করে বলে,“পকেটে দশটাকা নেই, দশ লাখের গাড়ি কিনতে এসেছে.” এই কথা শুনে কৃষক অপমানিত হয়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই 10 লক্ষ টাকা ক্যাশ নিয়ে শোরুমে ফেরত আসেন। কৃষকের কান্ড দেখে হতবাক হয়ে যায় সেলসম্যান শোরুমের বাকি কর্মচারীরা। এ ঘটনা আরও একবার প্রমাণ করে দেয় জামাকাপড় মানুষের পরিচয় হতে পারে না। কাউকে দেখে উপহাস করার আগে এটা চিন্তা করে নিতে হয়, উপহাসকারী নিজেই না উপহাসের কারণ হয়ে যায়। ঠিক এমনটি ঘটে সেলসম্যানের সাথে এর পরবর্তী ঘটনায়। কারণ সেই মুহূর্তেও গাড়ি ক্রয় করলে দু দিনের মধ্যে শোরুম তাকে গাড়ির ডেলিভারি দিতে পারেনি। বর্তমানে কৃষক ব্যক্তি শোরুম কর্তৃপক্ষ ও সেলসম্যান  কাছে লিখিত ক্ষমা পার্থনা দাবি করেছে। 

পুষ্পা ও চন্দন রহস্য।। কতটা সত্যি ?

Image
 কাঠের কারখানার শ্রমিক থেকে অন্ধকার মহলের  রাজা হয়ে ওঠার গল্প পুষ্পা। লাল চন্দন এর বেআইনি ব্যবসা তাকে কেন্দ্র করে যাবতীয় সংঘাত। কতটা সত্যি এই চন্দনকাঠের কালোবাজারি ব্যবসা সত্যতা। আগে জেনে নিই লাল চন্দন কাঠ কি! গন্ধহীন এই চন্দন কাঠ লাল চন্দন, লাল হীরা বা রক্ত চন্দন নামেও বিখ্যাত। অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু জঙ্গলে এই গাছ পাওয়া যায়।   আইনিভাবে এই গাছের চাষ হলেও বেআইনি এবং চোরাচালানকারীদের নজর এর প্রতি প্রথম থেকেই। কারণ লাল চন্দন বহু কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন মিউজিকাল ইন্সট্রুমেন্ট তৈরিতে, সৌখিন আসবাব ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে। বিহুবিধ ব্যবহার হওয়ার জন্য এশিয়ায় চিন, জাপান ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলিতে প্রবল চাহিদা।  যেহেতু সেখানকার পরিবেশ চন্দন গাছ জন্মায় উপযোগী নয়। তাই বেআইনি পথে তাদের এই চাহিদা মেটায় চোরাচালানকারীরা। তার বিনিময় প্রচুর অর্থ উপার্জন করে। একসময় দস্যু বীরাপ্পন এই চন্দনকাঠের বেআইনি ব্যবসা করে। তাকে দমন করা গেলেও চন্দনকাঠের বেআইনি ব্যবসাকে কোনোভাবেই আটকানো যায়নি।   জঙ্গলের গভীরে উচ্চ গুণগত মানের লাল চন্দন কাঠ পাওয়া যায়। বর্তমানে এর বেআইনি বিক্র...

ফ্রি একটি ফাঁদ

Image
 আমরা কোন পথে হাঁটছি! এ সমাজে একজন অভিনয় করার বিনিময়ে লক্ষধিক কি কোটি টাকা উপার্জন করে। কেউ ক্রিকেট খেলে 7 কোটি টাকার বেশী আয় করে। যদি তার ক্যাটাগরি ভারতীয় দলে A+ হয়। গত বছর আমি নিজের পাড়াতে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠানে সাত-আট বছরের বাচ্চা মেয়েদের যে গানটিতে মঞ্চে নাচতে দেখেছিলাম, গানটি ছিলো “ও শারাবি ক্যা শারাবি যো নাশে মে না রহে।”  এই দেশের সীমান্ত রক্ষায় সিয়াচিন বর্ডারে হিমাঙ্কের অনেক নিচে থাকা তাপমাত্রায় যে সেনা নিয়োগ থাকে, তার বেতন বিরাট কোহলির এক হপ্তার পানীয় জলের খরচ। কঠিন হলেও এটাই বাস্তব। অথচ বিরাট কোহলি শুধু মাত্র আমাদের বিনোদন করে। আর সেনা সীমান্ত রক্ষায় জীবন দেয়। তারা দেশের সীমান্তর এমন স্থান রক্ষা করতে ব্যস্ত যেখানে বিনোদন শব্দটিও পৌছায় না। আবার সেই ভারতেই ভাষাবাদী আর জাতীয়তাবাদী আন্দোলন হয়। দেশের ভিতরের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ একে ওপরের চেয়ে বেশী প্রাধান্য দাবী করে। দেশের অখন্ডতাকে বিসর্জন দেওয়ার চেষ্টা করে।  সেই ভারতেই সাধারণ মানুষকে তাদের জননেতারা পণ্য দ্রব্য মনে করে। 500 টাকা একাউন্টে ফ্রিতে ঢুকে পরে। মানুষ তাতে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। তারা বোঝেনা এই পৃথিবীতে ক...

করোনা কি সত্যি মহামারি ?

Image
  করোনা কি সত্যি ছড়াচ্ছে, না মিডিয়া ও পুঁজিবাদীরা ছড়াচ্ছে? খবর পরিবেশনের ধরণ লক্ষ্য করুন। দুর্ঘটনা ঘটেছে অগ্নিকাণ্ডে। কিন্তু হেডলাইন এমনভাবে ডিজাইন করা হচ্ছে যেন মনে হয় করোনা এর জন্য দায়ী। সঙ্গে ভয় প্রাপ্ত হয়ে আমরা আপনারা ঘরে প্রশাসন দ্বারা বন্ধী হচ্ছি। কেন করোনা শুধুমাত্র সবজিওয়ালার ভ্যানে ? দরিদ্র মানুষের দোকানে? স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে? ট্রেনে ও বাসে? নেতা মন্ত্রীদের ভোট কি লক্ষাধিক লোকের ৱ্যালি সেগুলোতে করোনা কোথায় ? কেউ প্রশ্ন তুলেছেন প্রতিবছর ফ্লুতে করোনা আবহের আগে ভারতবর্ষে কত লোক মারা গেছে ? *এমন একজনকে দেখাতে পারবেন যে শুধুমাত্র করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। যার শরীরে নানাবিধ রোগ আগে থেকে ছিলো না। ** যদি কেউ মারা গিয়ে থাকে তাহলে who নির্দেশিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে। কারণ সেটাই গাইড লাইন। ***আজকে দুটো বছর ধরে আপনাকে ঘরে বন্দি করে রেখেছে। রোজগারহীন ভাবে। শুধুমাত্র উপমহাদেশীয় জায়গাগুলোতে ফ্লুয়ের ভ্যাকসিন বিক্রি করবে বলে। তারপরও বুঝলেন না। ****সর্দি কাশি জ্বর ফি বছর হয়।আগে তার নাম করোনা ছিলো না। তাই নাকে ফ্রুটির পাইপ ঢুকিয়ে তাকে পরীক্ষা করার দরকার ছিল না। শীতে ব...